শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানুষ গালি দিয়ে সুখ পায় কেন, বিজ্ঞান কী বলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মানুষ গালি দিয়ে সুখ পায় কেন, বিজ্ঞান কী বলে?

ধরুন, পথ চলতে গিয়ে হঠাৎ বেখেয়ালে আপনার পা আটকে গেল, আপনি একটা তীব্র হোঁচট খেলেন। তখন কী হয়? তীব্র যন্ত্রণাবোধের সাথে সাথেই সবচেয়ে নম্র-ভদ্র লোকটির মুখ থেকেও বেরিয়ে আসে একটা গালি। এটা প্রায় মানুষের রিফ্লেক্স বা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার মতই হয়ে গেছে। কিন্তু কেউ কি ভেবে দেখেছেন, একটা অশিষ্ট গালি দিয়ে আমরা এত আরাম বোধ করি কেন? গালির পেছনের বৈজ্ঞানিক কারণটা আসলে কী?

মানুষ গালি দিয়ে আরাম পায়, কিন্তু কেন? এটা কি আমরা জেনে বুঝেই করি, নাকি আমরা যখন অশিষ্ট ভাষা ব্যবহার করি তখন আমাদের মস্তিষ্কে এবং দেহে সত্যি কিছু একটা পরিবর্তন হয়?

আমাদের সবার ক্ষেত্রেই এটা হয়েছে।

আমরা হোঁচট খেয়ে পায়ের আঙুলে ব্যথা পেলাম, বা রাস্তায় আপনার গাড়িকে আচমকা বিপজ্জনকভাবে ওভারটেক করে চলে গেল আরেকটা গাড়ি, অথবা কাপ থেকে হঠাৎ পড়ে গেল কফি, বারোটা বেজে গেল মেঝের। এবং সাথে সাথেই- আমাদের মুখ থেকে বেরিয়ে এল “প্রকাশের অযোগ্য” একটা গালি।

এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা প্রায় সহজাত প্রবৃত্তির মতই বেছে নিই একটা বা একগুচ্ছ অশ্লীল শব্দ, আর সেগুলো মুখ দিয়ে উগরে দেবার সাথে সাথেই- প্রায় যাদুমন্ত্রের মতই- আমরা তাৎক্ষণিক একটা আরাম বোধ করি।

তবে এটাও সত্য- সবাই এক রকম নয়। কেউ বেশি গালাগালি করে, কেউ বা কম। আবার অতিমাত্রায় খুশি হলে গালি দেয়, এমন লোকও আছে।

কিন্তু এটা অন্তত মেনে নিন যে, সব ভাষায়, সব সংস্কৃতিতেই মানুষ গালি দেয়।

হয়তো এমনও হতে পারে যে অন্য প্রাণীরাও গালি দেয়, শুধু মানুষই নয়। তবে সে প্রসঙ্গ পরে, প্রথমে দেখা যাক- গালি দেবার প্রবণতার পেছনের বৈজ্ঞানিক কারণগুলো কী।

গালির সংজ্ঞা কী?

“গালি জিনিসটা আসলে ঠিক কি, তা নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করা খুব কঠিন।”

বলেছেন গালি বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ ড. এমা বার্ন। তিনি একটি বই লিখেছেন যার শিরোনাম “সোয়ারিং ইজ গুড ফর ইউ”- অর্থাৎ ‘গালি দেওয়া আপনার জন্য ভালো!’

ড. বার্ন বলছেন, গালি হচ্ছে এমন এক ধরনের ভাষা যা আমরা চমকিত বা স্তম্ভিত বা উৎফুল্ল হলে ব্যবহার করি, অথবা ব্যবহার করি মজা করার জন্য বা কারো প্রতি আক্রমণাত্মক হবার জন্য।

“তবে এটা এমন একটা সাংস্কৃতিক ব্যাপার যা শুধু একটা জনগোষ্ঠী, ভাষা, সমাজ, দেশ বা ধর্মের মধ্যেই অর্থপূর্ণ হতে পারে।”

তিনি বলছেন, প্রকৃতপক্ষে কোন শব্দটা একটা গালি হয়ে উঠবে তা আমরা সবাই মিলেই ঠিক করি।

“আর সেটা হয় অনেকটা এইভাবে- আমরা সবাই একমত হই যে কোনও একটা বিশেষ সংস্কৃতিতে কোনও জিনিসগুলো ‘ট্যাবু’ (যা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলা হয় না)। কোনও সমাজ হয়তো দেহের কোনও বিশেষ অংশের উল্লেখে লজ্জা-অপমান বোধ করে, কারো ক্ষেত্রে এটা হতে পারে কোনও প্রাণীর নাম, কারো ক্ষেত্রে হয়তো কোনও অসুখ বা রোগ, কারো বেলায় কোনও বিশেষ শারীরিক ক্রিয়া,” বলেন ড. বার্ন।

তবে সব গালির ক্ষেত্রেই একটা বিশেষ দিক আছে যা এর “কার্যকারিতার জন্য” খুব গুরুত্বপূর্ণ।

“একটা গালি দিয়ে কাঙ্ক্ষিত মানসিক অভিঘাত সৃষ্টির জন্য আপনাকে অবশ্যই সেই বিশেষ সমাজের কোনো একটা নিষিদ্ধ বিষয়ের দিকে ইঙ্গিত করতে হবে।”

ড. বার্ন বলছেন, “গালি হচ্ছে সেই ধরনের ভাষা- যা আপনি কিছু কিছু পরিস্থিতিতে কখনওই ব্যবহার করবেন না, যেমন কোনও চাকরির ইন্টারভিউয়ের সময়, বা আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার বাবা-মায়ের সাথে প্রথম সাক্ষাতের সময়।”

তাহলে আমরা গালি দিই কেন?

এ প্রশ্ন করা হয়েছিল বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস রেডিওর কয়েকজন শ্রোতাকে ।

গ্যাডি নামে একজন বলছিলেন, “খুব চাপের মধ্যে আছি এমন পরিস্থিতিতে- বা যখন অপ্রত্যাশিত কিছু একটা ঘটে, তখন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার মতই একটা গালি বেরিয়ে আসে। আর তখন কেমন করে যেন ভালোও লাগে।”

“আমি যখন গালি দিই, সেটা একটা আনন্দ, চরম বিস্ময়, বা গভীর দুঃখ, বেদনা, বা ক্রোধ- যেকোনও রকম পরিস্থিতিতেই হতে পারে। মনে হয়, আপনার আবেগ প্রকাশ করার জন্য এটাই সবচেয়ে উপযুক্ত উপায়,”- বলেন মিখাইল নামের আরেক শ্রোতা।

“আমার ক্ষেত্রে গালিটা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে, কিছু ভাবার আগেই যেন ব্যাপারটা ঘটে যায়। আর গালি দেবার পরপরই আমি ভালো বোধ করি,” বলেন আরেকজন- যার নামের আদ্যক্ষর ‘ই’।

ক্লারা নামে আরেক শ্রোতা বললেন, “আমি খুব বেশি গালি দিই না। আমার মনে হয় গালাগালি বেশি করলে এর জোর কমে যায়। আমার মনে হয়, গালিটাকে সেই সময়ের জন্য জমিয়ে রাখা উচিত- যখন এটা ব্যবহার করলে তার সত্যি একটা অভিঘাত হয়।”

এমন লোকও নিশ্চয়ই আছেন যারা কখনওই গালি দেন না। তবে এই শ্রোতারা যা বলছেন- তা হয়তো আমাদের অনেকের সাথেই মিলে যাবে: বিশেষ করে মুখ থেকে খারাপ ভাষা ছুঁড়ে দেবার অনুভূতি- এমন কিছু শব্দ, যাতে একটা অতিরিক্ত শক্তি ভরা থাকে বলে আমাদের মনে হয়।

ড. বার্ন বলছেন, তার গবেষণার সময় যে বিষয়গুলো সবচেয়ে আগ্রহ-উদ্দীপক বলে মনে হয়েছে তার একটা হল- যে মানুষদের হেমিস্ফিয়ারেকটমি বলে এক ধরণের মস্তিষ্কের অপারেশন হয়েছে- তারা কথা বলার ক্ষমতা অনেকটা হারিয়ে ফেললেও গালি দেবার ক্ষমতা রয়ে যায়।

হেমিস্ফিয়ারেকটমি হচ্ছে এমন একটা অস্ত্রোপচার যার মাধ্যমে মস্তিষ্কের নষ্ট হয়ে যাওয়া একটি অংশ অপসারণ করা হয়।

“দেখা গেছে, কারো হয়তো মস্তিষ্কের বাম দিকের অংশ কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে, বা স্ট্রোকের মত কোনও কারণে মস্তিষ্কের বাম দিক গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- তার ফলে সে হয়তো কথা বলার ক্ষমতা বা ভাষার অনেকটাই হারিয়ে ফেলে, কিন্তু তখনও সে গালি দিতে পারে।”

“এতে মনে হয়, কিছু ধরনের কথার সাথে আমাদের আবেগের খুব জোরালো সম্পর্ক আছে, এবং সেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের ভিন্ন কোনও একটা জায়গায় জমা থাকে। সেকারণেই মস্তিষ্কের কিছু অংশ কেটে বাদ দিলে তার সাধারণ ভাষা ব্যবহারের ক্ষমতা কমে যায়, কিন্তু স্বতঃস্ফূর্তভাবে গালি দেবার ক্ষমতাটা ঠিকই রয়ে যায়।”

“গালি দেয়াটা আমাদের আবেগের সাথে এত গভীরভাবে সম্পর্কিত যে ওই শব্দগুলো উচ্চারণের জন্য যে মাংসপেশীর নড়াচড়ার দরকার হয়, তা একাধিক জায়গায় ধারণ করা থাকে। যাতে দরকার মতো ব্যবহারের জন্য ‘ব্যাকআপ’ থাকে।”

যন্ত্রণার লাঘব করতে কি গালি সহায়ক হয়?

“আমি অনেক সময় ভেবেছি যে যখন আমরা কোনও কষ্ট বোধ করছি তখন গালি দেবার কোনও অর্থ আছে কিনা এবং তা আমাদের সহায়ক হয় কিনা,” বলেন ড. রিচার্ড স্টিভেন্স, কীল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের সিনিয়র লেকচারার।

তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা “গালি ল্যাবরেটরি” আছে যেখানে তারা এ সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান।

যেমন, একটা পরীক্ষা আছে যাতে দেখা হয় কোনও চরম পরিস্থিতিতে বা ব্যথা-যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষেত্রে গালি দেয়াটা সহায়ক হয় কিনা।

পরীক্ষাটা হল, বরফ ভর্তি একটা বালতিতে হাত ডুবিয়ে রাখা এবং দেখা কতক্ষণ পর্যন্ত একজন এটা সহ্য করতে পারে। একজন ব্যক্তিকে নিয়ে দু’বার পরীক্ষাটা করা হয়। একবার তিনি গালাগালি দিতে থাকবেন, আরেকবার ভদ্র ভাষা ব্যবহার করবেন।

বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন, যখন পরীক্ষাধীন ব্যক্তিটি গালি দিচ্ছেন তখন তিনি দীর্ঘতর সময় বরফে হাত ডুবিয়ে রাখতে পারছেন, এবং ব্যাপারটা অপেক্ষাকৃত ভালোভাবে সহ্য করতে পারছেন।

কিন্তু যখন তিনি ভদ্র বিকল্প শব্দ ব্যবহার করছেন তখন তার সমস্যা হচ্ছে- কারণ ওই শব্দগুলো তার আবেগের ওপর সেই প্রভাব ফেলতে পারছে না, যা গালিসূচক শব্দগুলো পারছে।

এর কারণ কী?

সাধারণ শব্দ ব্যবহারের তুলনায় গালি দেবার সময় মানুষের হৃৎপিণ্ডের গতি বেড়ে যায় বলে আমরা দেখেছি। আমরা জানি যে গালিটা এক ধরনের আবেগপূর্ণ ভাষা, এবং এরকম ভাষায় কথা বলার সময় একধরনের আবেগগত প্রতিক্রিয়া হয় মনে আভাস পাওয়া যাচ্ছে,” বলেন ড. স্টিভেন্স।

“সে কারণে আমরা অনুমান করছি যে যখন মানুষ বেদনাহত হয়ে গালাগালি করে- তখন তারা আসলে তাদের স্ট্রেস বা মানসিক চাপের স্তর বাড়িয়ে দিচ্ছে এবং এর মধ্যে থেকেই এমন একটা প্রক্রিয়া ঘটছে যাতে তার ব্যথার অনুভূতি অসাড় হয়ে যাচ্ছে- যাকে বলা হয় ‘স্ট্রেস ইনডিউসড অ্যানালজেসিয়া’ - এবং এটা ‘যুদ্ধ কর অথবা পালাও’ এ জাতীয় বৃহত্তর প্রতিক্রিয়ার অংশ,” - বলেন ড. স্টিভেন্স।

“আমি সাধারণত গালি দিই না”, বলেন আরেকজন শ্রোতা কলিন, “কিন্তু কয়েকবছর আগে একটা দুর্ঘটনার পর আমাকে একটা পর্বত থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তাতে আমার কাঁধের হাড়ের জোড়া খুলে যায়, এবং আমাকে একটা স্লেজে করে নামাতে হয়েছিল। প্রতিটি ঝাঁকুনির সাথে প্রচণ্ড ব্যথা হচ্ছিল আর পর্বত থেকে নেমে আসার পুরো পথটাই আমি সমানে গালি দিচ্ছিলাম। আর কোনও কথায় কাজ হচ্ছিল না।”

বিভিন্ন ভাষায় গালাগালি

এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা যা জানলাম- তাতে কি বলা যায় যে সব সংস্কৃতিতেই গালি দেবার পর একই অনুভূতি হয়?

দেখা গেল, বিবিসির ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের বেশ কিছু শ্রোতা আছেন যারা অশ্লীল গালিগালাজে দক্ষ- এবং তারা আবার আমাদের সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন।

“স্প্যানিশ ভাষা গালাগালির জন্য খুবই সৃষ্টিশীল এক ভাষা,” বলেন ক্লারা নামে একজন শ্রোতা “এতে যখন কেউ ভীষণ রেগে যায়, তখন আপনি শুনবেন সে পুরো বাক্য বলছে, যা বর্ণনা করছে তাতে কর্তা-কর্ম-ক্রিয়াপদ সবই আছে- কিন্তু তার সবগুলো শব্দই আসলে গালি।”

মাল্টা থেকে একজন বলেন, “এদেশে আপনি একজন কে সবচাইতে অপমানজনক যে শব্দটি বলতে পারেন- তার মোটামুটি অর্থ দাঁড়ায় “বীর্য”। এটা নিশ্চয়ই একটা অদ্ভুত ব্যাপার, কারণ অন্য কোনও ভাষায় এ শব্দটিকে গালি হিসেবে ব্যবহার করলে লোকে আপনাকে পাগল বলবে।”

রুশ ভাষা হচ্ছে গালি দেবার জন্য সর্বোৎকৃষ্ট ভাষা। এ ভাষায় প্রায় যেকোনও কিছুকেই অশিষ্ট বানানো যায়। গালাগালির সংস্কৃতি আমাদের সাহিত্যের গভীরে প্রোথিত। আর, গালি দেয় না এমন একজন রাশিয়ান লোক কল্পনা করাই দুষ্কর,” বলেন মিখাইল।

জ্যাকুলিন বলেন, “ম্যান্ডারিন চীনা ভাষায় কিছু মজার গালাগালি আছে। যার অর্থ হচ্ছে আপনার ১৮ প্রজন্ম আগের পূর্বপুরুষদের প্রতি খারাপ কিছু করা।”

“যেমন ধরুন কাউকে বলা হচ্ছে, আমি তোমার অমুকের সাথে এটা করব, আর তোমার ১৮ প্রজন্মের সবার সাথে করবো.... ইত্যাদি।”

আরেকটা চীনা গালি আছে যা কচ্ছপের ডিমের সাথে সম্পর্কিত। এটা তৈরি হয়েছে এই ধারণা থেকে যে মা-কচ্ছপদের বহু প্রেমিক থাকে।

তাই কাউকে যদি “কচ্ছপের ডিম” বলা হয়, এর অর্থ হচ্ছে- তার বাবা কে তার কোনও ঠিক নেই।

কাজেই দেখা যাচ্ছে যে, গালির বিষয়বস্তু নানা দেশে নানা রকম হতে পারে, কিন্তু গালাগালিটা যে মানুষের সংস্কৃতির একটা বৈশ্বিক দিক- তা বেশ স্পষ্ট।

প্রাণীরাও কি গালি দেয়?

শুধু মানুষই যে গালি দেয় তা নয়।

ড. এমা বার্ন বলেন, শিম্পাঞ্জীদের নিয়ে কিছু দারুণ সমীক্ষা হয়েছে- যাতে কিছু শিম্পাঞ্জীকে লালনপালন করা হয়, এবং পারিবারিক পরিবেশে রাখা হয়।

আমেরিকান প্রাইমেট বিশেষজ্ঞ ডেবোরা ও রজার ফুটস এই শিম্পাঞ্জীদের চারপাশে থাকতেন এবং তারা তাদের সামনে শুধু হাত-মুখের ইশারার ভাষায় কথা বলতেন।

এভাবে তারা শিম্পাঞ্জীদের সবকিছুর জন্য ইশারা-ইঙ্গিতের ভাষা শিখিয়ে দেন।

বন্য পরিবেশে শিম্পাঞ্জীরা প্রায়ই নিজেদের বিষ্ঠা নিক্ষেপ করে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।

কিন্তু ফুটস ওই শিম্পাঞ্জীদের বিষ্ঠাকে একটি নিষিদ্ধ জিনিস হিসেবে শিক্ষা দেন এবং তাদের মানুষের মত বাড়ির একটি নির্দিষ্ট জায়গায় মলত্যাগ করার প্রশিক্ষণ দেন।

তারা এটা করার পর শিম্পাঞ্জীরা মলত্যাগ সংক্রান্ত ইশারার ভাষাও ব্যবহার করতে শিখে যায়, বলেন ড. বার্ন।

পরে দেখা যায়, এটাকে তারা হতাশা প্রকাশ করতে, বা কাউকে বকুনি দিতে ব্যবহার করত। তারা অন্য শিম্পাঞ্জীদের ইশারার ভাষায় “নোংরা বানর” বলত- যা ছিল তাদের কাছে সবচেয়ে খারাপ অপমানসূচক সম্বোধন।

তারা পরস্পরের সাথে বিষ্ঠা নিয়ে রসিকতাও করত বলে জানান ড. বার্ন।

“তাদের দেখা যেতো হাতের উল্টো পিঠ দিয়ে তারা চিবুকের নিচে জোরে জোরে আঘাত করতে- ইশারার ভাষায় যার অর্থ নোংরা।”

“তার মানে তারা পরস্পরের প্রতি বিষ্ঠা নিক্ষেপের পরিবর্তে শব্দ নিক্ষেপ করতে শিখেছে,” বলেন ড. বার্ন।

“এটাই ছিল আমার বইয়ের জন্য করা গবেষণার অন্যতম আগ্রহ-উদ্দীপক দিক। আমি উপলব্ধি করলাম- যখনই আপনার কোনও একটা ‘ট্যাবু’ থাকে এবং তা প্রকাশ করার উপায় থাকে- তখনই তা গালির আকারে বেরিয়ে আসতে পারে।” সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনায় নতুন ইঙ্গিত
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনায় নতুন ইঙ্গিত
সমুদ্রের গহীনে দেখা মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় অমেরুদণ্ডী প্রাণী
সমুদ্রের গহীনে দেখা মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় অমেরুদণ্ডী প্রাণী
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পাওয়ার দাবি বিজ্ঞানীদের
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ পাওয়ার দাবি বিজ্ঞানীদের
‘হাইসিয়ান’ গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য চিহ্ন আবিষ্কার
‘হাইসিয়ান’ গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য চিহ্ন আবিষ্কার
কেটি পেরির মহাকাশভ্রমণ: ১১ মিনিটের যাত্রায় খরচ পড়েছে কত?
কেটি পেরির মহাকাশভ্রমণ: ১১ মিনিটের যাত্রায় খরচ পড়েছে কত?
আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল
আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা
জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা
মিল্কিওয়ের আশেপাশে মহাজাগতিক বিপর্যয়ের ইঙ্গিত
মিল্কিওয়ের আশেপাশে মহাজাগতিক বিপর্যয়ের ইঙ্গিত
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ